আইন সবার জন্য সমান, তাই তাকে এই কাজের জন্য পুরস্কৃত করা হোক।
রেলমন্ত্রীর আত্বীয় হলেই রেলের সুবিধা পাবেন, কিন্তু সাধারন পাবলিকের বেলায় যত অসুবিধা, বরখাস্ত করাটা, ক্ষমতার প্রভাব ছাড়া কিছু নয়, এটা অন্যায়।
কাজের কাজ কিছুই হবে না। স্বজনপ্রীতি যতদিন থাকবে ততদিন এদেশের সাধারণ মানুষ তাদের সকল অধিকার থেকে বঞ্চিত হবে।
রেলমন্ত্রী তো অনেক টাকার মালিক সে ঐ আত্মীয় কে কিছু টাকা দিয়ে দিলেই তো হইতো।
খুবই সুন্দর। সামান্য রেলের ভাড়ার জন্য মন্ত্রীর পরিচয় দিতে হয় এমন পরিচয়ের দরকার নাই। কতটা ছোট মনমানসিকতা হলে এসব কাজ করা যায় তা হয়তো জাতির কাছে উন্মুক্ত।
রেলমন্ত্রীর বউ হোক বা ছেলে হোক সবার টিকিট কেটে ট্রেনে উঠতে হবে। টিটির দায়িত্ব টিটি পালন করছে তাহলে টিটিকে কেন বরখাস্ত করা হয়েছে। এটার একটি কঠিন বিচার হওয়া উচিত
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কে এ ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া দরকার।
মন্ত্রীর স্ত্রীকেও আইনের আওতায় আনা উচিৎ। সে যেহেতু টিকিটের জন্য রেফারেন্স করে তাহলে আরও অনেক বড় বড় কাজের হাত ডুকিয়েছেন।
যেহেতু ট্রেনের টিটি সাহেব বকাস্ত হয়েছে। এতে করে বুঝা যায় যে, ট্রেনে চড়া যাত্রী সত্যি রেলমন্ত্রীর খুব কাছের লোক।
বেইজ্জতি করে পুরস্কার? ঐ যাত্রীদের সনাক্ত করে শাস্তি প্রদান করা হোক। আর যারা তাঁবেদারি করে এদেরকে বরখাস্ত করা হোক।
মন্ত্রীদের প্রতি আবেদন: " আপনারা দয়া করে দুর্নীতির টাকা একা নিজে ভোগ না করে গরীব আত্মীয় স্বজনদের কেও টাকার ভাগ দিবেন। তারা গরীব বিধায় টাকা ছাড়া সকল সুবিধা ভোগ করতে চায়। দুর্নীতির টাকার ভাগ তারা পেলে অন্তত টাকা দিয়ে সুবিধা নিবে।"
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
আপনার কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ।